প্রশিক্ষণ দুই প্রকার ঃ
ক) অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ
খ) প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ
আবার অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ
যেমনঃ ১/ হাঁস মুরগী পালন।
২/ গাভী পালন
৩/ ছাগল পালন
৪/ গরু মোটাতাজাকরণ
৫/ মৎস্য চাষ
৬/ মৎস্য খাদ্য তৈরি
৭/ শাক সবজি চাষ
৮/ বাড়ির আঙ্গিনায় সবজি চাষ
৯/ নকশী কাঁথা তৈরি
১০/ হস্ত শিল্প
১১/ বাঁশ বেতের কাজ
১২/ ব্লক বাটিক
এ ছাড়াও যুবদের স্ব স্ব এলাকা বা গ্রামে ৩০ জনের গ্রুপ করে বিশেষজ্ঞ প্রশিক্ষকের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানের জন্য অপ্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে থাকে।
খ) প্রাতিষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ
স্থানীয়ভাবে উপযুক্ত বেকার যুব বাছাই করে উপপরিচালকের কার্যালয়ে প্রেরণ করা হয়ে থাকে। তারা ১ থেকে ৬ মাস ব্যাপী( আবাসিক ও অনাবাসিক) নিম্নলিখিত প্রশিক্ষণগুলো নিয়ে আত্মকর্মী তথা উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকে।
প্রশিক্ষণের বিষয়গুলো হলোঃ গবাদিপশু, হাঁস মুরগী পালন, মৎস্য চাষ ও কৃষি বিষয়ক প্রশিক্ষণ, বেসিক কম্পিউটার অপারেটিং, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, কম্পিউটার অপারেটিং ও মডার্ণ অফিস ম্যানেজমেন্ট, ইলেকট্রনিক্স, ফ্রিজ এণ্ড এয়ার কণ্ডিশন মেরামত, ইলেকট্রিক্যাল এণ্ড হাউজ ওয়ারিং এবং গাড়ি চালনা বা ড্রাইভিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস